বনশ্রীর মেরাদিয়ায় কোরবানির পশুর হাট বন্ধে হাইকোর্টের আদেশ

প্রকাশিত: ১:০৫ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ২৯, ২০২৫

নিজেস্ব প্রতিবেদক:

 

রাজধানীর বনশ্রী এলাকার মেরাদিয়ায় আসন্ন কোরবানির ঈদ উপলক্ষ্যে পশুর হাট বসানো যাবে না বলে এক গুরুত্বপূর্ণ আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আবাসিক এলাকার নাগরিক দুর্ভোগ বিবেচনায় এনে এই আদেশ দিয়েছেন বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার হাইকোর্ট বেঞ্চ। সোমবার (২৮ এপ্রিল) এই নির্দেশ দেওয়া হয়, যা মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিশ্চিত করেন রিটকারীর আইনজীবী জহিরুল ইসলাম।

ঘটনার শুরু ২১ এপ্রিল, যখন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন বনশ্রীর মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসানোর জন্য ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে স্থানীয় বাসিন্দা শাহাবুদ্দিন সরকার হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। তার পক্ষে আইনজীবী জানান, হাট বসলে তা পুরো আবাসিক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং ভয়াবহ জনদুর্ভোগ তৈরি হয়। শুনানি শেষে হাইকোর্ট তিন মাসের জন্য ইজারা বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করেন এবং কেন এই হাট স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন।

এই রায় স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য বড় এক স্বস্তির বার্তা। আবাসিক এলাকার পরিবেশ রক্ষা, নাগরিক জীবনের স্বাভাবিকতা বজায় রাখা এবং জনস্বার্থ রক্ষায় হাইকোর্টের এই পদক্ষেপ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। এই দৃষ্টান্ত ভবিষ্যতে নগর পরিকল্পনায় আবাসিক ও বাণিজ্যিক ব্যবহারের সীমানা সুনির্দিষ্ট করার দিকেও দৃষ্টি ফেরাবে বলে আশা করা যায়।নিজেস্ব প্রতিবেদক:

বনশ্রীর মেরাদিয়ায় কোরবানির পশুর হাট বন্ধে হাইকোর্টের আদেশ

রাজধানীর বনশ্রী এলাকার মেরাদিয়ায় আসন্ন কোরবানির ঈদ উপলক্ষ্যে পশুর হাট বসানো যাবে না বলে এক গুরুত্বপূর্ণ আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আবাসিক এলাকার নাগরিক দুর্ভোগ বিবেচনায় এনে এই আদেশ দিয়েছেন বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার হাইকোর্ট বেঞ্চ। সোমবার (২৮ এপ্রিল) এই নির্দেশ দেওয়া হয়, যা মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিশ্চিত করেন রিটকারীর আইনজীবী জহিরুল ইসলাম।

ঘটনার শুরু ২১ এপ্রিল, যখন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন বনশ্রীর মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসানোর জন্য ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে স্থানীয় বাসিন্দা শাহাবুদ্দিন সরকার হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। তার পক্ষে আইনজীবী জানান, হাট বসলে তা পুরো আবাসিক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং ভয়াবহ জনদুর্ভোগ তৈরি হয়। শুনানি শেষে হাইকোর্ট তিন মাসের জন্য ইজারা বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করেন এবং কেন এই হাট স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন।

এই রায় স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য বড় এক স্বস্তির বার্তা। আবাসিক এলাকার পরিবেশ রক্ষা, নাগরিক জীবনের স্বাভাবিকতা বজায় রাখা এবং জনস্বার্থ রক্ষায় হাইকোর্টের এই পদক্ষেপ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। এই দৃষ্টান্ত ভবিষ্যতে নগর পরিকল্পনায় আবাসিক ও বাণিজ্যিক ব্যবহারের সীমানা সুনির্দিষ্ট করার দিকেও দৃষ্টি ফেরাবে বলে আশা করা যায়।