গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি মেলার সময় বাড়ল ৩০ মে পর্যন্ত

প্রকাশিত: ৩:০৪ অপরাহ্ণ, মে ২০, ২০২৪

আফরিন আক্তারঃ

গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বিশেষ ছাড়ে চলমান ভর্তি মেলার সময় বাড়ানো হয়েছে। আগামী ৩০ মে পর্যন্ত এই মেলা চলবে। মেলা চলাকালীন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভারের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫-১০ শতাংশ (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা পর্যন্ত) ওয়েভারে ফল সেমিস্টার ২০২৪-এ ভর্তি হতে পারবেন।

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগামগুলোর মধ্যে রয়েছে- সিএসই, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইইই, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ, এমবিএ, ইএমবিএ, এলএলবি, এলএলএম, সমাজবিজ্ঞান, ইংরেজি এবং জার্নালিজম ও মিডিয়া কমিউনিকেশন।বর্তমানে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন প্রোগ্রামে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, ভাই-বোন, স্বামী-স্ত্রী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটায় সর্বোচ্চ ১০০% পর্যন্ত ওয়েভার পাচ্ছেন।

এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল, কর্পোরেট গ্রুপে ভর্তি হলেও রয়েছে আকর্ষণীয় ৪০% পর্যন্ত ওয়েভার। এসব ওয়েভারের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫-১০% ওয়েভার প্রদান করা হচ্ছে ভর্তি মেলায়। ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা গ্রিন ইউনিভার্সিটির পূর্বাচল আমেরিকান সিটিতে অবস্থিত স্থায়ী ক্যাম্পাস বা শেওড়াপাড়ার সিটি ইনফরমেশন সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারবেন।

বর্তমানে ঢাকার সন্নিকটে পূর্বাচল আমেরিকান সিটির নান্দনিক পরিবেশে গ্রিন ইউনিভার্সিটির পাঠদান চলছে। যার সুবিশাল মাঠ সহজেই সবার নজর কাড়ছে। রয়েছে হোস্টেল সুবিধা, ইনডোর গেমসসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। ছাত্র-শিক্ষক বিনিময় এবং যৌথ গবেষণা প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, চীন এবং ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এমওইউ ছাড়াও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে নামকরা অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। ইউএস-বাংলা গ্রুপের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট সিজিপিএ ও ইংরেজিতে দক্ষ হলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসহ গ্রুপটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে চাকরি পাচ্ছেন গ্রিনের গ্রাজুয়েটরা।

অসচ্ছল কিন্তু মেধাবী শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য গ্রিন ইউনিভার্সিটির সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ হলো ‘স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফান্ড’ গঠন। মানসম্মত শিক্ষার্থী নিশ্চিত করতে ‘স্টুডেন্ট মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম’ বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে নবাগত ছাত্র-ছাত্রীদের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য সিনিয়র শিক্ষার্থীরা উপদেশ-পরামর্শ দিয়ে থাকেন, যা চার বছর পর্যন্ত চলতে থাকে।